Friday, January 11, 2013

**এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা জেনে নিন Droid VPN ব্যবহারের পদ্ধতি, এবং ফ্রী ইন্টারনেট ব্যবহার**

 
 
আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো   Droid VPN ব্যবহারের পদ্ধতি নিয়ে। যারা এন্ড্রয়েড ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয়ই  Droid VPN এর নাম শুনেছেন। আর হয়তো এটাও জানেন যে, জিপি সিম ও Droid VPN এর মাধ্যমে ফ্রী আনলিমিটেড  ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়। কিন্তু অনেকেই এটার ব্যবহার সম্পর্কে জানেন না (বিশেষ করে নতুন ইউজার) বিধায় সাক্সেসফুল হন না। তাই তাদের জন্য আমার এই টিউন।
রুটেড ইউজারদের জন্য
শুরুতেই  নিচের  লিঙ্ক থেকে zip ফাইলটি   ডাউনলোড করে নিন।
https://www.dropbox.com/s/hsqouowf44qmxj0/Vpn.zip            সাইয মাত্র  1.42  MB.
zip আনপ্যাক করুন।  এখানে আপনি দুটি জিনিস দেখতে পাবেন। Droid VPN.apk  ফাইল এবং আরেকটি  tun.ko installer.apk

**এখন শুরুতে  tun.ko installer.apk ফাইলটি ইনস্টল করুন। এবং মোবাইলের ডাটা অন করে এটার ভিতরে প্রবেশ করুন। সুপার ইউজার পারমিশন চাইলে গ্রান্ট করুন।
*এখানে চারটি বক্সেই টিক দিন।
* এবার install প্রেস করুন। নেট থেকে খুব ছোট একটি ফাইল ডাউনলোড হবে কিছু সময় অপেক্ষা করুন।
*এবার Droid VPN ইনস্টাল করুন।     এবং এটি ওপেন করুন।
* মেনু বাটন প্রেস করে দেখতে পাবেন create account লেখা আছে। এখানে প্রেস করে একটি একাউন্ট খুলে নিন।    অথবা এই লিঙ্কে গিয়ে একাউন্ট খুলে নিন, http://droidvpn.com/signup.php
*আপনার ইমেইলে একটি পাসওয়ার্ড দেয়া হবে। সেটা  সংরক্ষন করুন।
* এবার Droid VPN ওপেন করে আপনার রেজিস্টার করা ইমেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে  স্টার্ট বাটন প্রেস করুন।
একটু সময়ের মদ্ধেই কানেক্ট হয়ে যাবে।  কানেক্ট হলে  upgrade করতে বলবে । আপনি  upgrade later  প্রেস করুন।
ব্যাস, এবার উপভোগ করুন ফ্রী ইন্টারনেট।

                                                                  **কিছু লক্ষনীয় বিষয় **

*আপনার  এসডি কার্ডের রুটে tun.ko নামের একটি ফাইল দেখবেন। এটা ডিলিট করবেন না।
* ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় অবশ্যই ডাটা অন রাখতে হবে।
*সিমে কোন টাকা না রাখাই ভালো। টাকা থাকলে কেটে নিতে পারে।
* ভালো স্পীড পেতে যেকোনো একটি ইন্টারনেট প্যাক কিনে নিন। এ ক্ষেত্রে নয় টাকায়  ৩ এমবির মিনিপ্যাক নেয়া ভালো।
এর মেয়াদ সাতদিন। এতে করে সাতদিন ভালো স্পীড পাবেন।  কিনতে ডায়াল করুন  *১১১*৬*১*৯#
*এভাবে প্রতিদিন আপনি ১০০ এমবি ফ্রী ব্যবহার করতে পারবেন।
অর্থাৎ প্রতি একাউন্টে দিনে   ১০০ এমবি পাবেন। যদি ১০ টি একাউন্ট খুলেন তাহলে প্রতিদিন ১জিবি পাবেন।
*১০০ এমবি শেষ হওয়ার পর আবার ১০০এমবি পেতে  আরেকটি একাউন্ট দিয়ে দিয়ে কানেক্ট করতে হবে।
কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করে  জানান। সমাধান করার চেস্টা করবো।

আপনার কি মনে হয়, কমের মধ্যে যদি Youtube এর Buffering speed টা সামান্য বাড়ানো যায় তাতে খারাপ হবে না নিশ্চই

আসুন না দেখি আরেকবার Youtube এর সাথে যুদ্ধ হোক।
 পদ্ধতিটি খুব সোজা।
প্রথমে start menu থেকে Run এ যান।
system.ini লিখুন তারপর Enter চাপুন। আপনি একটা নোটপ্যাড ফাইল পাবেন যাতে নিচের লেখা গুলো দেখতে পাবেন:
; for 16-bit app support
[386Enh]
woafont=dosapp.fon
EGA80WOA.FON=EGA80WOA.FON
EGA40WOA.FON=EGA40WOA.FON
CGA80WOA.FON=CGA80WOA.FON
CGA40WOA.FON=CGA40WOA.FON
[drivers]
wave=mmdrv.dll
timer=timer.drv
[mci]
এরপর আপনি নিচের লেখা গুলো কপি করে Notepad এ উপরের লেখা গুলোর ঠিক নিচেই পেস্ট করবেন
page buffer=100Tbps
load=100Tbps
download=100Tbps
save=100Tbps
back=100Tbps
search=100Tbps
sound=100Tbps
webcam=100Tbps
voice=100Tbps
faxmodemfast=100Tbps
update=100Tbps
এরপর notepad টি system. নামে সেভ করবেন। সেভ করতে যেয়ে একবার বার্তা আসবে Would you like to save in the my document folder instead? yes clik করবেন এরপর আবার save click করবেন। My document এ সেভ হয়ে যাবে।
এবার Youtube ঢুকে দেখুন কি অবস্থা।

হার্ডডিস্কের আয়ু বাড়ানোর জন্য করণীয়

কম্পিউটারের সবচেয়ে স্বর্শকাতর বস্তু হচ্ছে হার্ডডিস্ক।একটি কম্পিউটারের সবকিছু তার হার্ডডিস্কে জমা থাকে। কিন্তু আমাদের সামান্য অবহেলার কারণে হার্ডডিস্ক যখন তখন তখন বিগড়ে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডাটা সমূহ লস হয়ে যেতে পারে। তাই আসুন হার্ডডিস্ক সম্পর্কে কিছু বিষয় জেনে নেই।
  • প্রতিটি হার্ডডিস্কে সর্বোচ্চ 4 টি প্রাইমারি পার্টিশন সাপোর্ট করে। প্রাইমারি পার্টিশন হল Fixed পার্টিশন। অর্থ্যাৎ আপনি প্রতিটি প্রাইমারি পার্টিশনের ভিতর অনেকটি Logical ড্রাইভ তৈরী করতে পারেন। কিন্তু প্রাইমারি পার্টিশনটি ডিলিট করলে এর অধীনে যত লজিকাল ড্রাইভ আছে সবগুলো ডিলিট হয়ে যাবে তাই আপনি মূল্যবান ডাটা বিনা নোটিসে হারাতেও পারেন।
  • পাটিশন হল হার্ড্ ডিস্কের ফিজিক্যাল সেক্টর বা ভাগ করা অংশ। যেমন: সাধারণ একটি হার্ড ডিস্ককে আপনি সর্ব্বেোচ্চ চারটি অংশে ভাগ করতে পারেন। নতুন কেনা হার্ড ডিস্কে সাধারণত কোন পার্টি শন করা থাকে না। উইন্ডোজ 7 বা 8 সেটাপ দেয়ার সময় দুটি প্রাইমারি পার্টিশন তৈরি করে। একটি System reserved অপরটি অপারেটিং সিস্টেমের জন্য। তবে আপনি চাইলে একটিতেও সেটাপ দিতে পারেন। কিন্তু System boot এর ফাইলগুলো সুরক্ষিত রাখতে দুটিই তৈরী করা ভালো।
  • এই দুটি পার্টিশন ছাড়াও আরও দুটি প্রাইমারি পাটিশন তৈরী করতে পারবেন। তবে একটিই ভালো। কারণ একটি প্রাইমারি পার্টিশন থাকলে তার ভেতর প্রয়োজনে অনেকটি লজিকাল ড্রাইভ রাখতে পারেন। ডিফ্রাগমেন্ট, কপি, পেস্ট করতে স্পীড পাবেন।
  • হার্ডড্রাইভে সাধারণত একটি একটিভ পার্টি শন থাকে সিস্টেম বুট করার জন্য। আপনি ইচ্ছা করলে যে কোন পার্টি শনকে একটিভ করতে পারেন। তবে একসাথে দুটি পার্টি শন একটিভ করা যাবে না।
  • হার্ড ডিস্ক এ খুব বেশি ইফেক্ট পড়ে এরকম কাজ দীর্ঘ ক্ষণ করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। তাহলে হার্ডডিস্কের আয়ু কমবে না।
  • অপ্রয়োজনে বারবার ভাইরাস ক্যান প্রোগ্রাম সেটাপ-রিমুভ দেয়া ইত্যাদি কাজ থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। কারণ এগুলো বেশি  ডিস্ক ব্যবহার করে।
  • নিয়মিত ডিস্ক ক্লিনআপ এবং ডিফ্রাগমেন্ট করুন। বিশেষ করে আপনি যদি ইন্টারনেট ব্রাউজ করেন। কারণ ইন্টারনেটে দেখা পেজের ডাটাগুলো কম্পিউটারে সেভ হয়ে যায়।
  • ডিস্ক ক্লিন করার জন্য Disk Cleanup or C Cleaner ব্যবহার করতে পারেন। ক্লিন করার পর ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
  • ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট হল আপনার হার্ডডিস্কের কাটা-ছেড়া ফাইলগুলো একত্রিত করা। এই কাটা-ছেড়া ফাইলগুলো রিড করার জন্য হার্ডডিস্কের পিনকে অধিক লাফালাফি করতে হয় তাই একদিকে যেমন সময়ের অপচয় হয় অন্যদিকে ডিস্কের  আয়ু ও কমতে থাকে।
  • ডিফ্রাগমেন্ট করার পুর্বে 
  • ডিফ্রাগমেন্ট করার পরে
  • ডিফ্রাগমেন্ট করার জন্য Iobit Disk Defragmenter ব্যবহার করতে পারেন। http://iobit.com থেকে ডাউনলোড করে।অত্যন্ত কার্য করী একটি সফটওয়্যার। তাছাড়া আরও অনেক ডিফ্রাগমেন্টার বা উইন্ডোজের ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টার ও ব্যবহার করতে পারেন।
  • অধিক তাপমাত্রায় একনাগাড়ে বেশিক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে 15/20 মিনিট স্লীপে রেখে আবার কাজ শুরু করুন। হার্ড ডিস্কের তাপমাত্রা মনিটর করতে HD Sentinel সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন।
  • ডিস্ক সুরক্ষিত রাখার জন্য ভালো একটি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। কারণ কিছু কিছু ভাইরাস এমন আছে যেগুলো শুধু ড্রাইভের ফাইল/ফো্ল্ডার নষ্টই করে না বরং ড্রাইভকে নষ্ট করে দেয় যাতে আপনি ফরম্যাট না করে প্রবেশ করতে না পারেন।

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Online Project management